NOT KNOWN FACTUAL STATEMENTS ABOUT ছাদ বাগানের স্ট্রবেরি

Not known Factual Statements About ছাদ বাগানের স্ট্রবেরি

Not known Factual Statements About ছাদ বাগানের স্ট্রবেরি

Blog Article

তাই আমাদের যার যার সুযোগ আচে সে সুযোগকে যৌক্তিকভাবে কার্যকর ভাবে বাস্তবায়ন করতে পারলে আমাদের বহুমুখী লাভ হবে। আসুন আমরা সবাই এ সুযোগের আওতায় সর্বোচ্চ লাভ ঘরে তুলি, কৃষিকে সমৃদ্ধ করি দেশেকে সমৃদ্ধ করি।

বাংলাদেশে গরুর দুধে অ্যান্টিবায়োটিক আসে কীভাবে – দা এগ্রো নিউজ

আক্রমণ বেশি হলে ডাইমেথয়েট জাতীয় কীটনাশক (পারফেকথিয়ন/সানগর/ রগর / টাফগর ৪০ ইসি) ২.

দ্বিতীয় পদ্ধতির মধ্যে আছে ড্রাম, বালতি, টব, কনটেইনার। এসবের যেকোন একটি বা দু’টি নির্বাচন করার পর পাত্রের তলায় কিছু পরিমাণ খোয়া (ইট পাথরের কণা) দিতে হবে। ইটের খোয়া পানি নিষ্কাশন এবং অতিরিক্ত পানি বের করে দেয়া এবং পাত্রের ভেতরে বাতাস চলাচলে সহায়তা করে। এক্ষেত্রেও অর্ধেক মাটি এবং অর্ধেক পঁচা জৈবসারের মিশ্রণ হ’তে হবে।

ঔষধিগুণ বিশিষ্ট : অ্যালোভেরা, তুলসী, থানকুনি, চিরতা, স্টিভিয়া, গাইনোরা।

ক. তলার প্রথম অংশ : তৃতীয় গ্রেডের ইটের কম দামি ছোট আকারের খোয়া/টুকরা দিয়ে ৩-৪ ইঞ্চি ভরাট করা;

স্ট্রবেরি হল নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের সুমিষ্ট ফল। যে কোনও নার্সারি থেকে আপনি ৩০ থেকে ৩৫ টাকার মধ্যে ভাল জাতের চারা পেয়ে যেতে পারেন। যারা ছোট জায়গায় স্ট্রবেরি চাষ করতে চান তারা মাঝারি সাইজের টব নিতে পারেন কিংবা ৫ লিটারের প্লাস্টিকের বোতল কেটে তার মধ্যেও চারা লাগাতে পারে।

বড় হাফ ড্রাম: বহুবর্ষজীবী গাছ যেমন- আম, পেয়ারা, জাম্বুরা, লেবু, মাল্টা, কমলা, ড্রাগন ফল, পেঁপে, গোলাপ ইত্যাদি।

বাংলাদেশে ‘প্রায় বিলুপ্তি’র পথে ১০০-এর বেশি দেশীয় মাছ – দা এগ্রো নিউজ

শিক্ষা ও সাহিত্য বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি

জেনে নিন গাভীর হিটে অথবা ডাকে আসার লক্ষণ গুলো

মন কাড়া স্বাদের জন্য পাকা কদবেল সবার কাছেই অত্যন্ত প্রিয়। কদবেল website গাছে ফুল আসে মার্চ-এপ্রিল মাস নাগাদ। তবে ফল পাকতে সময় লাগে সেপ্টেম্বর-অক্টবর। টবে রোপনের জন্য কদবেলের কলমের চারা বেশি ভালো। কলমের চারা থেকে কয়েক বছরের মধ্যে ফুল-ফল ধরে। ছাদের টবে এই গাছের চাষ সহজেই করা যায়। জোড় কলম করে এর কলম তৈরি করা যায়। এ গাছের চাষাবাদ অনেকটা বেলের মতোই।

খ. মোটা বালু (সিলেট স্যান্ড)                   – ১০%

বক্স তৈরি করা : বেশির ভাগ ছাদ বাগানি ছাদের কিনারগুলো ২-৩ ফুট চওড়া ও ২-৩ ফুট উঁচু করে বক্স তৈরি করে নিয়ে সেগুলো পটিং মিডিয়া দিয়ে ভরাট করে তাতে গাছ রোপণ করে থাকে। অনেকে নিচে ৮-১২ ইঞ্চি ফাঁক রেখে ঢালাই করে নিয়ে মজবুত করে এ বক্স বানিয়ে নেয়। কেউবা বক্সের নিচের অংশ ২-৩ ইঞ্চি উঁচু করে এ অংশ ঢালাই করে তার ওপর সরাসরি ইটের পাতলা গাঁথনি দিয়ে কম খরচে অনুরূপ লম্বা বক্স বানিয়ে নেয়। বিকল্প ব্যবস্থায় টিনের/প্লাস্টিকের স্টাকচার তৈরি করে অথবা জাহাজ ভাঙা বাথটবের আকারের পাত্র সংগ্রহ করে তা বক্স/টবের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করে।

Report this page